মঙ্গলবার,

০৭ মে ২০২৪,

২৪ বৈশাখ ১৪৩১

মঙ্গলবার,

০৭ মে ২০২৪,

২৪ বৈশাখ ১৪৩১

Radio Today News

নোয়াখালীতে আবদুল মালেক উকিলের মৃত্যুবার্ষিকীতে দিনব্যাপী আয়োজন

আবু নাছের মঞ্জু, নোয়াখালী প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ২২:৩১, ১৭ অক্টোবর ২০২৩

Google News
নোয়াখালীতে আবদুল মালেক উকিলের মৃত্যুবার্ষিকীতে দিনব্যাপী আয়োজন

নোয়াখালীতে আবদুল মালেক উকিলের মৃত্যুবার্ষিকীতে দিনব্যাপী থাকছে নানা আয়োজন

নোয়াখালীতে দিনব্যাপী আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, জাতীয় সংসদের সাবেক স্পিকার মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর,  আবদুল মালেক উকিলের ৩৬তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে।

এ উপলক্ষে মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) বিকালে দলীয় কার্যালয়ে জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও দোয়ার আয়োজন করা হয়।

আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম, সিনিয়র সহ সভাপতি অ্যাডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহিন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র সহিদ উল্যাহ খান সোহেল, শহর আওয়ামীলীগের সভাপতি ও

জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু, বীর মুক্তিযোদ্ধা মিয়া মোহাম্মদ শাহজাহান, মরহুমের জৈষ্ঠ পুত্র গোলাম মহি উদ্দিন লাতু, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুস জাহের, সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান নাছের প্রমূখ।

এরআগে, দুপুরে সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বাহার উদ্দিন খেলনের সভাপতিত্বে ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হানিফ চৌধুরীর সঞ্চালনায় জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের আবদুল মালেক উকিলের স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন।

এ উপলক্ষে সকালে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিত উত্তোলন, সকাল ৯টায় জেলা মডেল মসজিদ প্রাঙ্গণে মরহুমের করব জিয়ারত ও ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। সকাল ১০টায় সদর উপজেলার বাঁধেরহাট আবদুল মালেক উকিল ডিগ্রি (অনার্স) কলেজে দোয়া ও আলোচনা সভা, দুুপুরে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্বিবদ্যালয়, আবদুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজ, মাইজদী গালর্স একাডেমি হাই স্কুলে আলোচনা সভা ও দোয়া এবং সন্ধ্যায় মোহামেডান স্পোটিং ক্লাবে আলোচনা ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়। 

সুবর্ণচরের আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্ব-পরিবারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু হত্যার পর সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন আবদুল মালেক উকিল। গ্রেফতার পরবর্তী দীর্ঘ কারাবাসের পর কারা মুক্ত হয়ে ১৯৭৮ সালে রমনা পার্কে প্রথম জনার্কীণ সাংবাদিক সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের হত্যার বিচার দাবি করেন আবদুল মালেক উকিল। শুধু তাই নয়, বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আওয়ামী লীগের চরম দুঃসময়ে ১৯৭৮ সাল  থেকে ১৯৮১ সাল পযন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালনের পর বঙ্গবন্ধু কন্যার হাতে দলের সভাপতির দায়িত্ব তুলে দেন তিনি।

রেডিওটুডে নিউজ/এসবি

সর্বশেষ

সর্বাধিক সবার কাছের