বুধবার,

০৪ জুন ২০২৫,

২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

বুধবার,

০৪ জুন ২০২৫,

২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

Radio Today News

২০২৫-২৬ অর্থবছর: বাজেটে দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যে

রেডিওটুডে রিপোর্ট

প্রকাশিত: ১০:১৩, ২ জুন ২০২৫

আপডেট: ১০:১৯, ২ জুন ২০২৫

Google News
২০২৫-২৬ অর্থবছর: বাজেটে দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যে

২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য সোমবার (২ জুন) ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার জাতীয় বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। এতে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, মুদ্রাস্ফীতি হ্রাস, ব্যবসা-বাণিজ্য সহজীকরণ এবং আর্থিক শৃঙ্খলার পাশাপাশি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধারের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো তুলে ধরা হবে।

এটি হবে দেশের ৫৪তম বাজেট এবং অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম বাজেট।

ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার যখন ক্রমবর্ধমান চাপের মধ্যেও অর্থনীতিকে স্থিতিশীলতার দিকে পরিচালিত করছে এবং ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট ঘোষণা করা হচ্ছে। 

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ও বাংলাদেশ বেতারে সোমবার বিকেল ৩ টায় পূর্ব-ধারণকৃত বাজেট বক্তৃতা পেশ করবেন।

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ও রেডিও স্টেশনগুলোকে বিটিভির অফিসিয়াল ফিড ব্যবহার করে একইসঙ্গে ভাষণটি সম্প্রচার করতে অনুরোধ করা হয়েছে।

দাম বাড়তে পারে যেসব পণ্যের-

রড ও স্টিলে ভ্যাট বৃদ্ধি
নির্মাণ শিল্পের রডের আমদানিতে ভ্যাট ২০-২৩ শতাংশ এবং উৎপাদনে ২০ শতাংশ বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে। শুল্ক বাড়ালে রডের দাম প্রতি টনে প্রায় ১ হাজার ৪০০ টাকা বাড়তে পারে। বিদ্যমান ফিক্সড আমদানি শুল্ক বাতিল হতে পারে।

পরিচালন ও উন্নয়ন খাতে ২৩২ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন

প্রসঙ্গত, বর্তমানে স্টিলের মূল কাঁচামাল স্ক্র্যাপ আমদানিতে প্রতি টনে ফিক্সড শুল্ক আদায় করা হয় ১ হাজার ৫০০ টাকা। অন্যদিকে স্টিল থেকে বিলেট ও রড উৎপাদনে প্রতি টনে ফিক্সড ভ্যাট ২ হাজার ২০০ টাকা। সবমিলিয়ে আমদানি শুল্ক ও ভ্যাট মিলিয়ে সরকার প্রতি টনে পাচ্ছে ৩ হাজার ৭০০ টাকা।

এসি-ফ্রিজে ভ্যাট বাড়ছে

মাত্র ছয় মাস আগে কর্পোরেট কর দ্বিগুণের পর এবার ফ্রিজ ও এয়ার কন্ডিশনারে ভ্যাট সাড়ে সাত শতাংশ থেকে পনেরো শতাংশ করার পরিকল্পনা রয়েছে। এতে দেশীয় উৎপাদনকারীদের জন্য চ্যালেঞ্জ বাড়তে পারে।

মোটরসাইকেল ও সাইকেলের যন্ত্রাংশ

গত বাজেটে মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন যন্ত্রাংশ আমদানিতে ৩ শতাংশ অতিরিক্ত শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছিল, কিন্তু দাম কমেনি। আগামী বাজেটে শুল্ক-ভ্যাট বাড়ানোর সম্ভাবনা আছে। দেশে ২০১৮ সালের পর ১০টির বেশি মোটরসাইকেল কারখানা স্থাপিত হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে হোন্ডা, ইয়ামাহা, সুজুকি ও স্থানীয় রানার।

সিগারেট

গত জানুয়ারিতে সিগারেটের চারটি স্তরে দাম ও শুল্ক দুটোই বাড়ানো হয়েছিল। আদেশে নিম্ন, মধ্যম ও উচ্চ স্তরে ১০ শলাকা প্রতি সিগারেটে সম্পূরক শুল্ক ৫ থেকে ৭ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছিল। ফলে প্রস্তাবিত বাজেটে এ বিষয়ে নতুন সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে না। তবে তামাক শিল্পে ব্যবহৃত সিগারেট পেপারের ওপর সম্পূরক শুল্ক ৬০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০০ শতাংশ করার প্রস্তাব আসছে বাজেটে। সেক্ষেত্রে আরেক দফায় দামে প্রভাব পড়তে পারে।

দেশীয় মোবাইল ফোন

মোবাইল ফোন উৎপাদন ও সংযোজনে হ্রাসকৃত ভ্যাটহার বাড়ানো হচ্ছে। উৎপাদনের ক্যাটাগরিভেদে ২ থেকে আড়াই শতাংশ ভ্যাট বাড়ানোর প্রস্তাব রাখা হচ্ছে প্রস্তাবিত বাজেটে। এর ফলে দেশে তৈরি মোবাইল ফোনের দাম বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

ব্যাটারিচালিত রিকশার ব্যাটারিতে বাড়তি শুল্ক

ঢাকাসহ সারা দেশে বিপদজ্জনক বাহনের নাম ব্যাটারিচালিত রিকশা। অনিয়ন্ত্রিত পরিবহন ব্যাটারিচালিত রিকশার দাম বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই রিকশার ১২০০ ওয়াটের ডিসি মোটরের কাস্টমস শুল্ক ১ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশ করা হচ্ছে।

কসমেটিক্স পণ্যে বাড়তি খরচ

নারীদের সৌন্দর্য সামগ্রীর আমদানিতে ন্যূনতম মূল্য বাড়ানো হচ্ছে। লিপস্টিক প্রতি কেজির শুল্কায়নের ন্যূনতম মূল্য ২০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ৪০ ডলার করা হতে পারে। অন্যান্য কসমেটিক্সের ক্ষেত্রেও ন্যূনতম মূল্য বাড়ানোর প্রস্তাব আছে।

ওয়ান টাইম প্লাস্টিক পণ্যে ভ্যাট দ্বিগুণ

ওয়ান টাইম প্লাস্টিক পণ্যের ওপর ভ্যাট দ্বিগুণ করে ১৫ শতাংশ করার পরিকল্পনা আছে। এতে চা-কফি কাপ, প্লেট, বাটি ইত্যাদির দাম বাড়তে পারে। তবে পরিবেশবান্ধব বিকল্প পণ্যে ভ্যাট থাকবে না, পরিবেশ সুরক্ষার জন্য এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে।

ব্লেড

সেলুনে শেভিং কাজে ব্যবহৃত ব্লেডের দাম বাড়তে পারে। কারণ স্টেইনলেস স্টিলের স্ট্রিপ থেকে প্রস্তুত ব্লেড এবং কার্বন স্টিলের স্ট্রিপ থেকে প্রস্তুত ব্লেডের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭ শতাংশ করা হচ্ছে।

টেবিলওয়্যার

বাসা-বাড়িতে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের তৈরি টেবিলওয়্যার, কিচেনওয়্যার, গৃহস্থালি সামগ্রী, হাইজেনিক ও টয়লেটসামগ্রী উৎপাদনে ভ্যাট সাড়ে ৭ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হচ্ছে। এতে এসব পণ্যের দাম বাড়বে।

দেশে তৈরি সুতা

দেশীয় টেক্সটাইল মিলে উৎপাদিত সুতার ভ্যাট বাড়ানো হচ্ছে। প্রতি কেজি কটন সুতা ও মেন মেইড ফাইবারে তৈরি সুতার সুনির্দিষ্ট কর তিন টাকা থেকে বাড়িয়ে পাঁচ টাকা করা হচ্ছে। এতে দেশীয় সুতায় তৈরি গামছা, লুঙ্গিসহ পোশাকের দাম বাড়তে পারে।

হেলিকপ্টার

নতুন অর্থবছরে হেলিকপ্টার আমদানিতে ১০ শতাংশ আমদানি শুল্ক বসানো হতে পারে। তাতে হেলিকপ্টার আমদানির খরচ বাড়বে। এর আগে হেলিকপ্টার আমদানিতে শুল্ক ছিল না।

বিদেশি খেলনা

স্থানীয় শিল্প সুরক্ষায় প্রস্তাবিত বাজেটে বিদেশি খেলনার ট্যারিফ মূল্য বাড়ানো হচ্ছে। এতে বিদেশি খেলনার দাম বাড়তে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

মার্বেল-গ্রানাইট

বাসা-বাড়ির মেঝেতে ব্যবহৃত মার্বেল-গ্রানাইট পাথর আমদানির সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৪৫ শতাংশ করা হচ্ছে। এতে মার্বেল-গ্রানাইটের দাম বাড়তে পারে। এছাড়া শুল্ক-কর বৃদ্ধিতে দাম বাড়ার আশঙ্কা আছে- তারকাঁটা, সব ধরনের স্ক্রু, নাট-বোল্ট, ইলেকট্রিক লাইন হার্ডওয়্যার, পোল ফিটিংস, তামাক বীজ ও দরজার তালা ইত্যাদি।

বাজেটে দাম কমতে পারে যেসব পণ্যের-

এলএনজি আমদানিতে ভ্যাট প্রত্যাহার
প্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ বাজেটে এলএনজি আমদানিতে ১৫ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহারের প্রস্তাব রয়েছে। বর্তমানে আমদানি পর্যায়ে ১৫ শতাংশ ভ্যাট ও ২ শতাংশ অগ্রিম কর দিতে হয়। বিক্রির সময়ও রয়েছে ১৫ শতাংশ ভ্যাট ও ২ শতাংশ উৎসে কর। এছাড়া মার্জিন বিল পরিশোধে গ্যাস বিতরণ সংস্থাগুলোর কাছ থেকে ৫ শতাংশ উৎসে কর কাটা হয়।

জ্বালানি তেলেও শুল্ক কমছে

বাজেটে ক্রুড ফুয়েল অয়েলের শুল্ক ৫ শতাংশ থেকে শতাংশ এবং অন্যান্য জ্বালানি আমদানিতে ১০ শতাংশ থেকে ৩ শতাংশ কমানো হতে পারে। এতে জ্বালানি তেলের দাম কিছুটা কমতে পারে। পাশাপাশি টায়ার, টিউব, ব্রেক প্যাড, মার্বেল-গ্রানাইটসহ স্থানীয় শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতির আমদানিতে শুল্ক ছাড়ের প্রস্তাবও থাকতে পারে।

চামড়া শিল্পে শুল্ক ছাড়

ঈদুল আজহা ও চামড়া শিল্পের সম্ভাবনা বিবেচনায় কিছু রাসায়নিক উপাদানে শুল্ক ৫ শতাংশ থেকে ১ শতাংশ করার প্রস্তাব থাকতে পারে। এতে চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণে খরচ কমবে।

নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ঋণপত্রে কমছে উৎসে কর

নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানিতে উৎসে কর কমানোর প্রস্তাব আসছে বাজেটে। বর্তমানে এসব পণ্যে ১ শতাংশ উৎসে কর থাকলেও তা অর্ধেকে নামানো হতে পারে। এতে ধান, গম, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, লবণসহ নানা ভোগ্যপণ্যের দাম কমতে পারে। সরকার মনে করছে, উৎসে কর রাজস্বে তেমন প্রভাব না ফেললেও ব্যবসায়ীরা তা অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করেন। তাই কর কমিয়ে সাধারণ মানুষের জন্য স্বস্তি আনার চেষ্টা করা হচ্ছে।

ভূমি নিবন্ধনে কর কমছে

ভূমি নিবন্ধনে কাঠার পরিবর্তে শতাংশের ভিত্তিতে ফি ও কর নির্ধারণের প্রস্তাব আসছে বাজেটে। অগ্রিম কর কিছুটা কমানো হলেও মোট করের পরিমাণ তেমন কমবে না বলে মনে করছে এনবিআর। গত অর্থবছরে এ খাত থেকে রাজস্ব আয় হয়েছিল প্রায় ৬,৫০০ কোটি টাকা।

শুল্ক কমছে চিনি আমদানিতে

চিনির দাম স্থিতিশীল রাখতে প্রস্তাবিত বাজেটে পরিশোধিত চিনির আমদানি শুল্ক প্রতি টন ৪,৫০০ টাকা থেকে কমিয়ে ৪,০০০ টাকা করার প্রস্তাব থাকতে পারে। আগে থেকেই এ খাতে শুল্ক-কর হ্রাসে সরকার নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে।

সয়াবিন ও কাগজ শিল্পের কাঁচামালে শুল্ক হ্রাস

দেশীয় শিল্প ও উৎপাদন খাতে সহায়তায় প্রস্তাবিত বাজেটে সয়াবিন মিল, কাগজশিল্প এবং নিউট্রালাইজড সয়াবিন তেলের ওপর শুল্ক রেয়াতের প্রস্তাব রয়েছে। নির্মাণ ও শিরিষ কাগজ শিল্পে ব্যবহৃত ফেনোলিক রেজিন ও স্যান্ডপেপারের শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশ কমানো হতে পারে। এতে উৎপাদন খরচ কমে শিল্প খাত কিছুটা স্বস্তি পেতে পারে।

কম দামে মিলবে সংবাদপত্রের নিউজপ্রিন্ট

সংবাদপত্রের শিল্পে ব্যবহৃত নিউজপ্রিন্ট আমদানিতে কাস্টমস শুল্ক কমানোর প্রস্তাব ছিল নোয়াবসহ সংশ্লিষ্ট সংগঠনের। সেই প্রস্তাবে সারা দিতে ও দেশীয় গণমাধ্যমকে আরও সহায়তা দিতে নিউজপ্রিন্ট আমদানির কাস্টমস শুল্ক ৫ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ করার প্রস্তাব বিবেচনা থাকছে প্রস্তাবিত বাজেটে।

সাশ্রয়ে মূল্যে মিলবে ক্রিকেট ব্যাট

দেশে ব্যাট উৎপাদন ও রপ্তানি উৎসাহিত করতে ব্যাট তৈরির কাঠ আমদানিতে শুল্ক ৩৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৬ শতাংশ করার প্রস্তাব আসছে বাজেটে। এতে ব্যাটের দাম কমে প্রান্তিক পর্যায়েও সহজলভ্য হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

দেশি সফটওয়্যার উন্নয়নে বাড়তি সুবিধা

তথ্যপ্রযুক্তি খাত ও সফটওয়্যার রপ্তানি উৎসাহিত করতে বিদেশি অপারেটিং সিস্টেম, ডেটাবেজ, ডেভেলপমেন্ট টুলস ও সিকিউরিটি সফটওয়্যারে আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশ কমানোর প্রস্তাব আসছে বাজেটে। এতে ফ্রিল্যান্সার ও দেশীয় আইটি প্রতিষ্ঠানের খরচ কমবে।

মাটি ও পাতার তৈরি পণ্যে ভ্যাট প্রত্যাহার

মাটির ও পাতার তৈরি তৈজসপত্রের ভ্যাট অব্যাহতি দেওয়ার প্রস্তাব আসছে। বর্তমানে এসব পণ্যে ১৫ শতাংশ ভ্যাট রয়েছে। যা বাজেটে প্রত্যাহারের প্রস্তাব রয়েছে বলে এনবিআর সূত্র জানিয়েছে।

বিদেশি জুস

নন-অ্যালকোহলিক জুস আমদানির ওপর সম্পূরক শুল্ক ১৫০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০০ শতাংশ করার প্রস্তাবও থাকতে পারে প্রস্তাবিত বাজেটে। ফলে বিদেশি জুস মিলতে পারে তুলনামূলক কম দামে।

পিভিসি পাইপ ও কপার ওয়্যার

অবকাঠামো নির্মাণে ব্যবহৃত পিভিসি পাইপের উপকরণ আমদানিতে শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশ এবং কপার ওয়্যারের উপকরণে ১৫ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব আসছে বাজেটে। এছাড়া পরিবহণের টায়ার, টিউব, ব্রেক সু-প্যাড, মার্বেল ও গ্রানাইটের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতিতেও শুল্ক ছাড়ের প্রস্তাব রয়েছে। এতে এসব পণ্যের দাম কিছুটা কমতে পারে।

রেডিওটুডে নিউজ/আনাম

সর্বশেষ

সর্বাধিক সবার কাছের