
ফাইল ছবি
সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের শিষ্টাচারবহির্ভূত বক্তব্য দেওয়াকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের পদ হারিয়েছিলেন। বহিষ্কারের আগে জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন মুরাদ। সেই অব্যাহতি প্রত্যাহার করে ক্ষমা করা হয়েছে তাকে। যদিও ডা. মুরাদ হাসান ক্ষমার চিঠি আনতে যাননি বলে জানিয়েছেন।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) ময়মনসিংহ বিভাগীয় প্রতিনিধি সভায় উপস্থিত হয়ে একথা জানান তিনি।
২০২১ সালে একাধিকবার বিতর্কিত নানা বক্তব্য দিয়ে সমালোচিত হন ডা. মুরাদ হাসান। চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির সঙ্গে তার একটি ফোনালাপও ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দেয়। এর জের ধরে নিজ জেলায় আওয়ামী লীগের পদ হারান তিনি। সেই সঙ্গে প্রতিমন্ত্রীর পদ হারান এমনকি আওয়ামী লীগ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী।
জামালপুর-৪ আসনের এই সংসদ সদস্য দীর্ঘদিন গণমাধ্যম ও লোকচক্ষুর অন্তরালে ছিলেন। যদিও এই সময় তিনি স্থানীয় সংসদ সদস্য হিসেবে নিজের কাজ করে গেছেন।
রেডিওটুডে নিউজ/এসবি