মেসিকে জার্সি উপহার দিয়ে শচীনের বিনয়ী বক্তব্য

সোমবার,

১৫ ডিসেম্বর ২০২৫,

৩০ অগ্রাহায়ণ ১৪৩২

সোমবার,

১৫ ডিসেম্বর ২০২৫,

৩০ অগ্রাহায়ণ ১৪৩২

Radio Today News

মেসিকে জার্সি উপহার দিয়ে শচীনের বিনয়ী বক্তব্য

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

প্রকাশিত: ২২:৪১, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫

Google News
মেসিকে জার্সি উপহার দিয়ে শচীনের বিনয়ী বক্তব্য

ওয়াংখেড়েতে আজন্ম স্বপ্ন পূরণ করেছেন শচীন টেন্ডুলকার। ক্যারিয়ারের শেষ সময়ে এসে এই স্টেডিয়ামেই ২০১১ সালে বিশ্বকাপ জিতেছেন ভারতীয় কিংবদন্তি। 

সেই ঘরের মাঠেই অবস্মরণীয় মুহূর্তের সাক্ষী হলেন শচীন। তার মাঠে যে হাজির হয়েছেন ফুটবল কিংবদন্তি লিওনেল মেসি।

ঠিক তার মতোই ক্যারিয়ারের গোধূলিলগ্নে এসে আজন্ম স্বপ্ন পূরণ করেছেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক, ২০২২ কাতার বিশ্বকাপ জিতে। ক্রীড়াঙ্গনের দুই কিংবদন্তি আজ একসঙ্গে হয়েছে ওয়াংখেড়েতে।
মেসির সঙ্গে হাত মেলানোর পর নিজের স্বাক্ষর করা জার্সি উপহার দিয়েছেন শচীন। জার্সিটি ছিল ২০১১ বিশ্বকাপের।

বিপরীতে মেসি একটা বল দেন ভারতীয় কিংবদন্তিকে। মেসির সঙ্গে ভারত সফরে আছেন লুইস সুয়ারেজ ও রদ্রিগো ডি পল।

মুম্বাইয়ে মেসিকে স্বাগত জানিয়ে শচীন বলেছেন, ‘তিনজনকে আজ এখানে পাওয়া সত্যিই মুম্বাই, মুম্বাইকর এবং ভারতের জন্য সোনালি মুহূর্ত। আপনারা তিনজনকে যেভাবে স্বাগত জানিয়েছেন সত্যিই এটা প্রশংসার।

যখন লিওকে নিয়ে বলার সময় আসে তখন যদি তার খেলা সম্পর্কে আমাকে বলতে বলা হয় তাহলে আমি সেই সঠিক ব্যক্তি নই। আপনারা সবাই জানেন তাকে কী বলা হয়? তিনি সবকিছুই জিতেছেন। আমরা সত্যিই তার নিষ্ঠা, দৃঢ় সংকল্প, প্রতিশ্রুতির প্রশংসা করি।’

বন্ধুপ্রতিম সতীর্থ সুয়ারেজ এবং ডি পলকে সঙ্গী করে তিন দিনের সফরে ভারতে এসেছেন মেসি। কলকাতা দিয়ে তার সফর শুরু হয়েছে।

তবে শুরুটা ভালো হয়নি ৩৮ বছর বয়সী প্লে মেকারের। দাম দিয়ে টিকিট কেটেও তাকে দেখতে পারেননি দর্শকরা। সেই হতাশায় পরে সল্টলেক স্টেডিয়াম ভাংচুর করেন হাজারো দর্শক। সেই ঘটনায় মেসিকে ভারতে নিয়ে আসা উদ্যেক্তা শতদ্রুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

দ্বিতীয় দিন অবশ্য সুন্দর সময় কাটছে মেসির। হায়দরাবাদে দারুণ মুহূর্ত উপভোগ করার পর মুম্বাইয়ে আসেন তিনি। এখানে এসে শুধু শচীন নয়, ভারতীয় ফুটবল কিংবদন্তি সুনীল ছেত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। ছেত্রীকে নিজের সই করা জার্সিও উপহার দিয়েছেন মেসি। এ ছাড়া কিছু সময় ফুটবলও খেলেছেন তারা।

রেডিওটুডে নিউজ/আনাম

সর্বশেষ

সর্বাধিক সবার কাছের