
ভুয়া, কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ নিয়ে এবং নন-ফান্ডেড সুবিধাকে ফান্ডেড সুবিধায় রূপান্তর ও ফোর্সড লোন সৃষ্টি করে বিদেশে অর্থ পাচার হয়। বৈদেশিক বাণিজ্যের আড়ালে অর্থ পাচার, অনলাইন ফরেক্স ট্রেডিং, গেমিং, বেটিং, ডিজিটাল হুন্ডি, ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ প্লাটফর্মের মাধ্যমে ভার্চুয়াল মুদ্রা বা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগে অর্থপাচার ঘটে। এসব অবৈধ লেনদেন বন্ধে সতকর্তা জরুরি।
মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের বিএফআইইউএর প্রধান কর্মকর্তা মো. মাসুদ বিশ্বাস সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি বলে সম্প্রতি উদঘাটিত ঋণ জালিয়াতি করে অর্থপাচার, বাণিজ্যভিত্তিক মানিলন্ডারিংয়ের মাধ্যমে দুষ্কৃতকারী ও অর্থ পাচারকারীরা যাতে ব্যাংকিং ব্যবস্থা ব্যবহার করে কোনো অপরাধ সংঘটিত করতে না পারে সে বিষয়ে সকলের সহযোগিতার বিকল্প নেই। আর কোনো আর্থিক অপরাধের সাথে ব্যাংক কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে ব্যক্তি পর্যায়েও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এসময় বিএফআইইউ এর উপ উপপ্রধান কর্মকর্তা এ. এফ. এম শাহীনুল ইসলাম, বিএফআইইউ এর পরিচালক মোঃ রফিকুল ইসলাম ও মোঃ আরিফুজ্জামানসহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ এবং সকল বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান ও উপপ্রধান মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ পরিপালন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
রেডিওটুডে নিউজ/মুনিয়া