
এখন `না`বলতে শিখেছেন নোরা
তিনি বলিউডে ‘আইটেম কুইন’ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন ইতোমধ্যে। তার নাচের ঝলকে কুপোকাত সবাই। আর তাই প্রযোজকেরা তার দ্বারে ধর্না দিতে থাকেন। তাদের দাবি একটাই, তাদের ছবিতে স্বল্প উপস্থিতির মাধ্যমে খারাপ ছবিকেও উতরে দাও।
তবে এ বিষয়ে নোরা বলেন, 'সারাক্ষণ আশঙ্কায় থাকেন এই বুঝি প্রযোজকের ফোন এলো! কিন্তু অনেক হয়েছে আর না। এবার নিজেকে অভিনেত্রী হিসেবে দাঁড় করাবেন। তার কথায়, ‘আমি যখন হ্যাঁ বলি, সেটার মানে নিজের পুরোটা দিয়ে দেব। তাই বুঝেশুনে রাজি হই।’
এখন ‘না’ বলতে শিখেছেন নোরা। আর তাই তো কাজের ক্ষেত্রে এখন হাজারটা শর্ত জুড়েছেন তিনি। নোরার দাবি, আগে অনেক স্বার্থত্যাগ করেছেন, তাতে কোনো লাভ হয়নি। তাই তিনি এখন লাগামটা শক্ত হাতেই ধরেছেন। নোরার কথায়, ‘আমি নিজের সেরাটা দিই। মঞ্চে হোক বা ক্যামেরার সামনে এমন নিখুঁতভাবে কাজ করব যে কিছুই পড়ে থাকবে না। সবটা খেয়ে নেব।’
নোরার ভাষ্য, ‘যদি দশটা গানের প্রস্তাব দেওয়া হয় আমি একটা হ্যাঁ করি, বড়জোর দুটো। কখনো কখনো সবগুলোই না করে দিই। কারণ এত বেশি গানের দৃশ্য করলে ইন্ডাস্ট্রি আমায় ছকে ফেলে দিতে চাইবে। দৃষ্টিভঙ্গি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই খুব সংকীর্ণ।’
বলিউডের ‘স্ট্রিট ড্যান্সার থ্রিডি’ এবং ‘ভুজ- দ্য প্রাইড অব ইন্ডিয়া’ ছবিগুলোতে অভিনেত্রী হিসেবে নিজেকে পর্দায় উপস্থাপন করেছেন নোরা। হাতে রয়েছে আরও বেশ কয়েকটি ছবি। অভিনেত্রী হতে এখন থেকেই শক্ত অবস্থানে এই আইটেম গার্ল।
এস আর