শনিবার,

১৪ ডিসেম্বর ২০২৪,

৩০ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১

শনিবার,

১৪ ডিসেম্বর ২০২৪,

৩০ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১

Radio Today News

আয়ারল্যান্ডকে ১৫৪ রানে বিশাল ব্যবাধানে হারিয়ে বাংলাদেশের রেকর্ড

রেডিওটুডে রিপোর্ট

প্রকাশিত: ২০:০৪, ২৭ নভেম্বর ২০২৪

Google News
আয়ারল্যান্ডকে ১৫৪ রানে বিশাল ব্যবাধানে হারিয়ে বাংলাদেশের রেকর্ড

প্রথমে ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহের রেকর্ড, এরপর রেকর্ড ব্যবধানে জয়। আজ বুধবার (২৭ নভেম্বর) মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ইতিহাস গড়া জয়ই তুলে নিয়েছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল।

মিরপুরে টসে জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে শারমিন আক্তার সুপ্তার ৯৬ রানের অনবদ্য ইনিংসের সুবাদে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ২৫২ রান করে বাংলাদেশ, যা এই ফরম্যাটে নারী দলের সর্বোচ্চ স্কোর। এরপর ২৮ ওভার ৫ বলে ৯৮ রানে আইরিশ মেয়েদের ইনিংস গুটিয়ে দিয়ে ১৫৪ রানের জয় তুলে নেয় নিগার সুলতানা জ্যোতির দল।

লক্ষ্য তাড়ায় নেমে আয়ারল্যান্ড নিয়মিত বিরতিতে হারিয়েছে উইকেট। তৃতীয় উইকেটে ৩৮ রানই সফরকারীদের সর্বোচ্চ জুটি। সর্বোচ্চ ২৫ রান আসে রানআউট হয়ে ফেরা ওপেনার সারাহ ফোর্বসের ব্যাট থেকে। এরপর লরা ডিলানির ২২ এবং ওরলা প্রেন্ডারগাস্তের ১৯ শুধু কমিয়েছে হারের ব্যবধান। সুলতানা খাতুন ২৩ রান দিয়ে নেন ৩ উইকেট।

এর আগে, ব্যাট করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতে ৫৯ রান তোলেন ফারজানা হক এবং মুরশিদা খাতুন। ৩৮ রানে মুরশিদা ফিরলে ভাঙে এ জুটি। এরপর ১০৪ রানের জুটি গড়েন ফারজানা ও শারমিন সুপ্তা। ৬১ রানে ফারজানার বিদায়ের পরে সেঞ্চুরির কাছাকাছি পৌঁছে যান শারমিন। তবে অল্পের জন্য তিন অংকের মাইলফলক স্পর্শ করতে পারেননি তিনি। ৮৯ বলে ৯৬ রান করেন তিনি।

শেষে জ্যোতির ২৮ এবং স্বর্ণা আক্তারের ১৩ রানের সুবাদে বড় সংগ্রহই গড়ে বাংলাদেশের মেয়েরা। আইরিশদের হয়ে ২ উইকেট নেন ফ্রেয়া সার্জেন্ট।

৮০ শতাংশ রোগীর উপসর্গ পাওয়া যায় না

আইইডিসিআর তথ্য বলছে, সাধারণত শতকরা ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে জিকা ভাইরাস আক্রান্ত মানুষের মধ্যে এই রোগের কোনো লক্ষণ প্রকাশিত হয় না। অন্যান্য ক্ষেত্রে, আক্রান্ত হওয়ার ৩ থেকে ১২ দিনের মধ্যে উপসর্গগুলো দেখা যায় এবং সেগুলো ২-৭ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হয়। অধিকাংশ সময় এ রোগটি নিজে নিজে ভালো হয়ে যায়।

বিদেশে ভ্রমণের ১৪ দিনের মধ্যে স্বল্প মাত্রার জ্বর অথবা চামড়ায় লালচে দানার মতো ছোপ (র‌্যাশ) এবং এর সঙ্গে মাথা ব্যথা, চোখ লাল হওয়া (চোখের প্রদাহ), মাংসপেশিতে ব্যথা, গিটে গিটে ব্যথা এর মতো যেকোনো একটি উপসর্গ দেখা দিলে জিকা ভাইরাসে সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে।

আইইডিসিআর বলছে, জিকা ভাইরাস সংক্রমণের প্রতিষেধক টিকা এখনও আবিষ্কার হয়নি। ব্যক্তিগত সচেতনতাই জিকা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধের প্রধান উপায়। তাই মশার কামড় থেকে সুরক্ষিত থাকতে হবে। গর্ভকালীন সময়ে জিকা আক্রান্ত দেশগুলো ভ্রমণ থেকে বিরত থাকাই বাঞ্ছনীয়। আর ভ্রমণ করলেও অবশ্যই মশার কামড় থেকে সুরক্ষিত থাকার নিয়মাবলী মেনে চলতে হবে।

রেডিওটুডে নিউজ/আনাম

সর্বশেষ

সর্বাধিক সবার কাছের