
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন এলাকার যানজট নিরসনের ডিএনসিসির সঙ্গে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি), রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) ও ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
শনিবার (৩ মে) প্রগতি সরণির বিকল্প জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ের (৩০০ ফিট সড়ক) দ্বিতীয় ইউটার্ন থেকে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, আফতাবনগর হয়ে রামপুরা পর্যন্ত তিনটি করিডর খোলার বিষয়ে সরেজমিন পরিদর্শনকালে ডিএনসিসি প্রশাসক এসব কথা বলেন।
মোহাম্মদ এজাজ বলেন, এই তিনটি করিডর যদি খুলে দেওয়া যায়, তাহলে প্রগতি সরণি এলাকার যানজট কমে যাবে। তা ছাড়া আশপাশের এলাকার যানজটও সহনীয় মাত্রায় থাকবে।
এ সময় অন্যদের মধ্যে ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রি. জে. মো. মঈন উদ্দিন, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আরিফুর রহমানসহ অন্যান্য সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, প্রগতি সরণির বিভিন্ন বেশ কয়েকটি পয়েন্টে মেট্রোরেলের নির্মাণকাজ চলমান থাকায় আশপাশের এলাকাগুলোতে অসহনীয় যানজট সৃষ্টির ফলে জনদুর্ভোগ বাড়ছে। এ সমস্যা সমাধানের জন্য কিছু ডাইভারশন রাস্তা ও সার্ভিস লেন প্রস্তুতের বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছেন ডিএনসিসি প্রশাসক।