সংগৃহীত ছবি
সৃষ্টিকর্তার মহিমা প্রচার এবং মানবজাতিকে সত্য ও ন্যায়ের পথে পরিচালিত করতে এই দিনে আবির্ভূত হন যীশু খৃষ্ট। দুই হাজার বছর আগে বেথলেহেমের এক গোশালায় কুমারিমাতা মেরির কোল আলো করে ধরায় আসেন তিনি। তাইতো মুক্তির আনন্দ আর শান্তির বারতায় গির্জায় গির্জায় প্রতিকী গোশালা সাজিয়ে চলে খৃষ্টজাগ ও সৃষ্টিকর্তার মহিমা কির্তণ।
পূনর্জন্ম, নতুন শুরু, ক্ষমা ও শান্তি এবং ঈশ্বর ও মানুষের সম্পর্কের নবজীবন দানের উৎসবই হল বড়দিন। পার্থনায় নিজের পরিশুদ্ধির পাশাপাশি মানব জাতির কল্যাণ কামনায় পাঠ করা হয় মঙ্গলবানী।
করোনা মহামারী থেকে পরিত্রাণ আর মানুষে মানুষে সম্প্রীতি ও শান্তির বার্তা পৌছে যাক সকলের মাঝে এমনটাই প্রত্যাশা প্রার্থণায় অংশ নেওয়া যীশু ভক্তদের।
আর দৈনতা ও সংকীর্ণতা কাটাতে বড়দিনের বাণী মানব জাতির জন্য বড় উপায় বলে জানালেন তেজগাও জপমালা রানীর গীর্জার প্রধান পুরোহিত, সুব্রত বনিফাজ গোমেজ।
বড়দিন উপলক্ষ্যে রাজধানীর চার্চ গুলোর পাশাপাশি পাঁচ তারকা হোটেল গুলোও সাজানো হয়েছে বর্ণিল সাজে। আয়োজন করা হয়েছে নানা অনুষ্ঠানের। স্যান্টা ক্লজের কাছে গিফট পেয়ে খুশি ছোট্ট সোনামনিরা।
রেডিওটুডে নিউজ/এসএস